বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের পক্ষ থেকে প্রাইমারী ও উচ্চ বিদ্যালয়গুলির শিক্ষা কার্যক্রম চালুর ব্যাপারে এখনও কোন দিক নির্দেশনা দেয়া হয়নি অথচ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বকেয়া বেতন ও পরিক্ষার জন্য স্কুুল নির্ধারিত ফিস আদায়ের জন্য অভিভাবকদের চাপ প্রয়োগ করছে। এ ব্যাপারে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভিন্ন ভিন্ন চিত্র পরিলক্ষিত হচ্ছে। অভিভাববকমন্ডলী তাই ছেলেমেয়েদের শিক্ষা নিয়ে বিভ্রান্তিতে আছেন।
সরেজমিনে জানা যায়, চলতি শিক্ষাবর্ষে ৮ মাস অতিবাহিত হয়েছে, অনেক স্কুলের ম্যানেজম্যান্ট কমিটি শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করার জন্য ৮ মাসের বকেয়া বেতনসহ পরিক্ষার ফিস নিয়ে ছাত্র ছাত্রীদের বাসায় পরিক্ষা নেয়ার ব্যাবস্থা করেছে, কিছু স্কুল ৪ মাসের বেতন ও পরিক্ষার ফিস নিবে, কিছুু স্কুল বিনা বেতনে শুদু পরিক্ষার ফিস নিয়ে তাদের শিক্ষা কার্যক্রম চালু করার সিদ্ধান্ত গ্রহন করেছে। উল্লেক্ষ যে নাসিক ১০ নং ওয়ার্ডের লক্ষীনারায়ন কটন মিলস উচ্চ বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটি প্রয়োজনে দারিদ্র তহবিল থেকে ছাত্র ছাত্রীদের সহযোগীতার সিদ্ধান্তও নিয়েছে। এমতাবস্থায়
বর্তমান দেশের করোনা পরিস্থিতিতে অভিভাবকবৃন্দু স্কুলের বকেয়া বেতন ও পরিক্ষার ফিস নিয়ে বিভ্রান্তিতে আছেন।
মতলব উত্তর উপজেলা শিক্ষা অফিসার কাইয়ুম সাহেব বলেন- সরকারিভাবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চালুর ব্যাপারে কোন প্রকার সিদ্ধান্ত এখনও আমরা পাইনি, স্কুলের বকেয়া বেতন ও পরিক্ষার ফিসের ব্যাপারে কোন মন্তব্য্ করতে পারব না এটা স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির ব্যাপার তবে বর্তমান দেশের পরিস্থিতিতে এটা সহনীয় পর্যায় হলে ভালো হয়।
Leave a Reply