সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের নিরাপদে রেখে বিদ্যালয়ের পাঠদান কার্যক্রম পরিচালনায় করণীয় বিষয়ক প্রয়োজনীয় বিভিন্ন নিদের্শনা তৈরি করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। এইচএসসি এবং জেএসসি-জেডিসি পরীক্ষার বিষয়ে এখনো কোনো চুরান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি জানিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মো. মাহবুব হোসেন বলেন- যখনই কোনো সিদ্ধান্ত হবে তা সবাইকে জানিয়ে দেয়া হবে। আর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে কিনা তা আগামী ২৫ আগস্টের পর জানানো হবে।
শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মুখে মাস্ক পরা, হাত পরিষ্কার করা এবং থার্মোমিটার ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা হবে। সবাইকে সেসব নিয়ম মেনে চলতে হবে। শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য্ সুরক্ষায় স্বাস্থ্য নিরাপত্তামূলক এমন ৫০টির বেশি নির্দেশনা তৈরি করা হয়েছে যা প্রস্তাব আকারে রোববার (১৬ আগস্ট) মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা বরাবর পাঠানো হয়েছে। সেখান থেকেই চুরান্ত সিদ্ধান্ত নেয়া হবে বলে জানান প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী।
প্রাথমমীক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো: আকরাম-আল-হোসেন বলেন- করোনা-পরবর্তী সময়ে স্কুল কীভাবে চলবে সে ব্যাপারে আমরা একটি গাইডলাইন তৈরি করছি। প্রস্তাবিত নির্দেশনার মধ্যে আরও রয়েছে- একদিন অর্ধেক শিক্ষার্থী স্কুলে যাবে, বাকি অর্ধেক যাবে অন্যদিন। এভাবেই এক দিন পর এক দিন স্কুলে যাবে শিক্ষার্থীরা। এ বিষয়ে আমাদের কাজ শেষের পথে। দু-এক দিনের মধ্যেই এটা নীতিমালা আকারে জারি করা হবে।
Leave a Reply