বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলে নদ-নদী পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বন্যার প্রদুর্ভাব দেখা দিয়েছে।সিলেট সুনামগঞ্জের দোয়ারা বাজার উপজেলার ফিশারী মালিক ও শ্রমীকগন এই বন্যার ফলে ক্ষতির সন্মুক্ষিন হয়েছে। ফিশারী মালিকগন হয়েছেন আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্র্রস্থ অন্যদিকে শ্রমীকরা কর্ম হারিয়ে হয়েছে বেকার। মানবেতর পরিস্থিতি বিরাজ করছে চারদিকে।
সিলেট বিভাগে এবছর কিছু দিনের ব্যবধানে ৩ বার বন্যা কবলিত হয়। পাহাড়ী ঢল, ফারাক্কা থেকে পানি ছারার কারনে প্রায়ই বন্যায় কবলিত হওয়া এই অঞ্চলের ফিশারী প্রযেক্টগুলি বন্যার পানিতে ডুবে যায়। ফলে ফিশারী প্রজেক্টগুলির চাষকৃত মাছ বন্যার পানিতে ভেসে যায়। এতেকরে আর্থিক ক্ষতির সন্মুক্ষিন হয় ফিশারী মালিকগন, বেকার হয় কর্মরত শ্রমীক। অনেক মালিক হয় ব্যাংকের কাছে ঋনগ্রস্থ।
এবার পরপর কয়েকবার বন্যার ফলে ফিশারী মালকি ও শ্রমীকগন পরেছে মহা সংকটে। বর্তমানে এই আর্থিক ক্ষতি তাদের পক্ষে কাটিয়ে উঠা অসম্ভব হয়ে দাড়িয়েছে। মানবেতর জীবনযাপন অতিবাহিত করছে এই পেশার সাথে সংস্লিষ্ঠ লোকজন।
উপজেলা শ্রমীকলীগ সভাপতি তাজির মেম্বার বলেন- পরপর ৩ বার বন্যা ফলে আমাদের এই অঞ্চলের ৫৭ টি ফিশারি মালিক-শ্রমীকগন বর্তমানে চরম সংকটে আছে, তারা অভাবী, ঋনগ্রস্থ ও বেকার হয়ে পরেছে। এই সমস্যা সমাধানকল্পে ছাতক দোয়ারা ৫ আসনের এমপি মহোদয়, জেলা প্রশাসক, উপজেলা চ্যায়ারম্যান, জেলা মত্স্য অফিসার, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ সকলের প্রতি অনুরোধ করছি। প্রয়োজনে এদরে জন্য সহজ সর্তে ঋনের ব্যাবস্থা করার আহবান জানাচ্ছি।
Leave a Reply